সংলাপ প্রতিবেদক :
গত ৯ এপ্রিল সোমবার নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলার ঘাগড়া ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী কাপাসিয়া দাখিল মাদ্রাসার প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের আয়োজনে মাদ্রাসা প্রাঙ্গনে শিক্ষার্থীদের মিলন মেলা ও ইফতার পার্টির আয়োজন করাহয়। এতে প্রাক্তন শিক্ষার্থীদে মধ্যে থেকেপ্রায় তিন শতাধিক শিক্ষার্থী অংশ গ্রহন করেন যাদের বেশির ভাগই বিভিন্ন সরকারি বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে কর্মরত।
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রাক্তণ শিক্ষার্থী অত্র মাদ্রাসার সম্মানিত সুপার হাফেজ মাওলানা দৌলত আলী,প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন ১৯৯৬ ব্যাচের প্রাক্তণ শিক্ষার্থী “দৈনিক সংলাপ প্রত্রিকার প্রকাশক ও সম্পাদক, রিপোর্টার দৈনিক যায়যায়দিন এবং টিভি উপস্হাপক জনাব ইমরান ছিদ্দিকি (রুবেল) ,বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন প্রাক্তন চেয়ারম্যান ও কাপাসিয়া দাখিল মাদ্রাসার সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক তাঁরা মিয়া,ডাঃ আবুল হক, সহ-সুপার মাওলানা আমিনুল ইসলাম, সিনিয়র শিক্ষক জনাব আব্দুস সালাম, জনাব সোহেল রানা, জনাব আরমান রহমান।প্রধান অথিতি তার বক্তব্য এ ধরনের আয়োজনে প্বাপ্রাক্তন শিক্ষার্র্থী ওমর ফারুক ওআব্দুল লতীফ আকন্দ কে বিশেষ ভাবে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন ।
প্রাক্তণ শিক্ষার্থীদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন আব্দুল লতিফ আকন্দ,আমিনুল ইসলাম, নাজমুল হক,আঃ মোমেন,রেজাউল করিম,দেলোয়ার হোসাইন, আবুবকর, জাহাঙ্গীর আলম, ওলি মাহমুদ, রেজাউল, নাজমুল, আলমগীর হোসাইন, আল-আমীন, আবু ইউসুফ, মুতাসিম বিল্লাহ, নাঈমুর রহমান,আমিনুল হক,রূপক,মিজান,মাসুম, মামুন,মনির,ইয়াসিন, তারেক, মাজহারুল প্রমুখ।
আলোচনায় সভায় বক্তারা ঐতিহ্যবাহী দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সুনাম ও খ্যাতিবৃদ্ধির পাশাপাশি দেশ ও জাতি গঠনে এই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের ভূমিকা রাখার প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেন।
প্রাক্তণ শিক্ষার্থীদের আলোচনায় ,মাদরাসা জীবনের পারস্পরিক সম্পর্কের বন্ধনগুলো আজীবন সূদৃঢ় রাখতেই এ আয়োজন।বহুদিন পর সিনিয়র,জুনিয়র ও বন্ধু-বান্ধবদের সাথে আড্ডায় মেতে উঠে স্মৃতিচারণ এক আনন্দঘন পরিবেশে সবাই আবেগ্লাপুত ও উচ্ছস্বিত প্রকাশ করেছে।
ইফতার মাহফিল ও পুণর্মিলনীর আহ্বায়ক দাখিল ২০১৩ ব্যাচের শিক্ষার্থী মোঃ ওমর ফারুক বলেন, উন্নত দেশ ও আদর্শ জীবন গঠনের প্রত্যয়ে আমরা একসাথে চলতে চাই।ঐতিহ্যবাহী এই প্রতিষ্ঠানের অনেক জ্ঞানী-গুণী, মহৎ ব্যক্তি রয়েছেন আমরা তাঁদের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তোলার লক্ষ্যে আবেগ-অনুভূতির চিরচেনা এই প্রাঙ্গণ উপস্থিত হয়ে সামনের দিনগুলোতে এক ছায়াতলে থাকতে পারাই ছিল শিক্ষার্থীদের আলোচনার মূল প্রতিপাদ্য ও ঐকান্তিক চাওয়া।
এবং প্রতি বছর একই সময়ে রমজানের শেষ রোজায় শিক্ষার্থীদের এই মিলন মেলা অনুষ্ঠিত হবে বলে সর্ব সম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত গৃহীত