আমি কাজী দেলোয়ার হোসেন, পিতাঃ মৃত কাজী আশরাফ উদ্দিন, গ্রামঃ চুলা, থানাঃ মনোহরদী, জেলাঃ নরসিংদী। এই মর্মে প্রতিবাদ করতেছি যে, গত ১৭ মার্চ ২০২৪ইং তারিখে প্রকাশিত
দৈনিক প্রথম বাংলা আপনার প্রত্রিকায় আমার নাম উল্লেখ করে মনোহরদী উপজেলায় গোতাশিয়া ইউনিয়নে ভূমি দস্যূ এবং কিশোর গ্যাংএর উৎপাৎ। মুক্তি চায় সাধারণ মানুষ এই শিরোনামে যে সংবাদটি ছেঁপেছে সম্প্রতিই সংবাদটি আমার দৃষ্ঠি গোছর হয়েছে। দুঃখের সহিত আপনার কাছে জানাচ্ছি এই সংবাদটি সম্পুর্ন আগা মাথায় মিথ্যা বানওয়াট কাল্পনিক ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত, এই সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জ্ঞাপন করছি। এটি একটি কুচক্রী মহলের মিথ্যা তথ্যের উপর নির্ভর
করে সংবাদটি ছেঁপেছে ও প্রচার করেছে। উক্ত সংবাদে আমি ও আমার পরিবারের অন্যান্য সদস্য ও ইমন আলম সহ অন্যান্য ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রকাশিত সকল তথ্য মিথ্যা, বানোয়াট, মনগড়া, ভিত্তিহীন ও ষড়যন্ত্র মূলক। এই ষড়যন্ত্র কারীরা ইতিপূর্বে আমার বিরুদ্ধে শিবপুর থানায় চক্রান্ত করে এজাহারে আমার নাম না থাকা সত্ত্বেও পরবর্তিতে সম্পূরক আর্জির মাধ্যমে আমাকে মামলায় ফাসিয়ে দেওয়া হয় যাহার মামলা নাম্বার -২(১০) ২০০১, জি,আর নং-১০৮৪/০১।
পরবর্তিতে মামলাটি মহামান্য হাইকোর্টে আপিল হয় যাহার সেসন মামলা নং- ২৩৫/২০০৭ এর বুনিয়াদে ১৯/২০১১ মহামান্য হাইকোর্ট আমাকে নির্দোষ সাব্যস্তে খালাস প্রদান করেছে।
সুতরাং চক্রান্ত কারীরা আমি ও আমার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচারনা ও বিবৃতি দিয়ে আমাদের ফাঁসানোর জন্য পরিকল্পিত অপচেষ্টা করছে। চক্রান্তকারীরা গণমাধ্যমে এ ধরণের সংবাদ প্রচার করে আমার পরিবার ও আমাকে হেয় করার কৌশল বেছে নিয়েছে। আমার পরিবারসহ সবার পক্ষ থেকে আমি এর তীব্র প্রতিবাদসহ প্রশাসনের সু-দৃষ্টি কামনা করছি
প্রতিবাদকারী
কাজী দেলোয়ার হোসেন